আগে মানুষ মহাবিশ্ব সম্পর্কে কি ভাবতো?

 The Universe- Previous Explanation আগে মানুষ মহাবিশ্ব সম্পর্কে কি ভাবতো? 

        কীভাবে শুরু হলো সবকিছু?" এটি একটি প্রশ্ন সমস্ত সৃষ্টির গল্প জিজ্ঞাসা করেছে এবং তাদের উত্তরের একটি বিশাল বৈচিত্র্য আছে। আমরা এই কোর্সের মাধ্যমে দেখবো কিভাবে আধুনিক বিজ্ঞান এই দুর্দান্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেয়। এবং আমরা দেখতে পাবো যে কয়েকশো বছরেরও বেশি সময় ধরে নতুন নতুন প্রমাণ কীভাবে গল্পের পরিবর্তন করে।


আপনি সবচেয়ে বড় প্রশ্ন কি করতে পারেন? এটি কি হতে পারে,

"কীভাবে শুরু হলো সবকিছু?"

এটি একটি প্রশ্ন সমস্ত সৃষ্টির গল্প জিজ্ঞাসা করেছে এবং তাদের উত্তরের একটি বিশাল বৈচিত্র্য আছে। কেউ কেউ বলেন যে কোন সূচনা ছিল না, কারণ সবকিছু সর্বদা ছিল। কেউ কেউ বলে সম্ভবত একটি রঙিন সাপ জমি দিয়ে ভ্রমণ করছিল যার ফলে এটি পাহাড়, নদী এবং স্রোত  এমনকি তারাও সৃষ্টি করেছে এবং সম্ভবত আপনি এবং আমিও। কেউ কেউ বলেন দেবতাদের এক ধরণের কমিটি সব সৃষ্টি করেছে। অথবা সম্ভবত এক ঈশ্বর সৃষ্টি করেছে এই বিশ্ব।

একটি বিশাল বৈচিত্র্য আছে এই গল্পের, কিন্তু তাদের প্রত্যেকেই দাবি করে জোর দিয়ে বলা। এর কারণ প্রতিটি সৃষ্টির গল্পই এক অর্থে একটি ব্যাখ্যা। এটি আপনাকে জানাতে চেষ্টা করছে কিভাবে ঘটনা ঘটেছে। এবং এর ফলস্বরূপ, মূল গল্পগুলি স্থির নয়। তারা পরিবর্তনশীল। তারা সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয় নতুন তথ্য আসে, নতুন প্রমাণ, এবং ব্যাখ্যায় পরিবর্তন আসে।

এখন, আমরা এই কোর্সের মাধ্যমে দেখবো কিভাবে আধুনিক বিজ্ঞান এই দুর্দান্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেয়। এবং আমরা দেখতে পাবো যে কয়েকশো বছরেরও বেশি সময় ধরে নতুন নতুন প্রমাণ কীভাবে গল্পের পরিবর্তন করে।

আমরা শুরু করছি 500 বছর আগের ইউরোপে ফিরে গিয়ে। কারণ আধুনিক বিজ্ঞান প্রথম উন্নত হওয়া শুরু করে ইউরোপে. 500 বছর আগে, ইউরোপ মূলত ছিল একটি খ্রিস্টান অঞ্চল। এবং খ্রিস্টান গির্জায়, বেশিরভাগ ধর্মের মতো, নিজস্ব উত্তর ছিল এই প্রশ্নের, "কীভাবে শুরু হলো সবকিছু?" এবং খ্রিস্টান ধর্মের উত্তর ছিল ঈশ্বর সৃষ্টি করেছে মহাবিশ্ব কয়েক হাজার বছর আগে, তবে তারা উত্তরটি বেঁধেছিল মহাবিশ্বের একটি দুর্দান্ত মডেলের সাথে যা নির্মিত হয়েছিল প্রায় 1,900 বছর আগে টলেমী নামক এক জ্যোতির্বিদ দ্বারা, যে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ায় বাস করত।
এখন টলেমীর মহাবিশ্বের মডেল দেখতে অনেকটা এরকম তিনি বিশ্বাস করেছিলেন যে পৃথিবী মহাবিশ্বের কেন্দ্রে ছিল। এবং পৃথিবী ছিল একটি অপূর্ণতার রাজ্য। এবং এর চারপাশে ছিল পরিপূর্ণতার রাজত্ব। এবং যে রাজ্য গঠিত বেশ কয়েকটি কেন্দ্রীভূত স্বচ্ছ গোলক দাড়া এবং সেই ক্ষেত্রগুলি বহন করে সূর্য, চাঁদ, তারা, সমস্ত স্বর্গীয় বিষয় বিভিন্ন উপায়ে চলছে একেকটি গোলক তাদের নিজস্ব নিয়মে।
এবং এই সবকিছুর পড়ে স্বর্গের নিখুঁত রাজ্য। তো টলেমীর মহাবিশ্বের মডেল বেশ ভাল কাজ করছিল। লোকেরা তা গ্রহণ করেছে শুধু চার্চ তাদের বিশ্বাস করতে বলেছে এই কারণেই না। কারণ অনেক প্রমাণও ছিল। এবং এর কারণ ছিল সেই সময়ের জ্যোতির্বিদরা - এমনকি 16 শতকের পূর্বের জ্যোতির্বিদরা সব কিছু স্টাডি করতো খালি চোখে। এখন, একটু চিন্তা করুন।
আপনি যদি খালি চোখে মহাবিশ্ব সম্পর্কে স্টাডি করেন, সরাসরি আকাশের দিকে তাকিয়ে আপনিও হয়তো ভাবতে পারেন যে মহাবিশ্ব পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে। তাই নয় কি?

1550 এবং 1700 এর মধ্যে, নতুন প্রমাণ শুরু হয়, কিছু আসলো নতুন প্রযুক্তি সহায়তায়। এবং কি হল এটি টলেমীর মহাবিশ্বের ধারণাকে ভুল প্রমাণ করতে লাগলো। উদাহরণস্বরূপ কিছু জ্যোতির্বিদ পয়েন্ট আউট করলো প্রতি বছর গ্রহগুলি, যখন পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে, তাঁরা মনে হয় কিছু সময়ের জন্য পিছনে সরে যায়। এবং টলেমীর মডেলকে বেশ বেগ পেতে হচ্ছিলো এটা ব্যাখ্যা করতে।
১৬শো শতকে জ্যোতির্বিদ কোপার্নিকাস পয়েন্ট আউট করলো যে আমারা যদি মনে করি সূর্যই হচ্ছে মহাবিশ্বের কেন্দ্র পৃথিবীর বদলে। তাহলে আমরা খুব সহজেই সমস্যার সমাধান করতে পারি। সুতরাং এটি সামান্য একটি গ্লিচ।

তারপরে আর একজন জ্যোতির্বিদ, কেপলার, খুঁজে পেল যে গ্রহের কক্ষপথ আসলে নিখুঁত গোল না যেমনটি টলেমী কল্পনা করেছিলেন। তারা আসলে উপবৃত্ত হয়, ডিম্বাশয় এর মত এটাও তো আরেক সমস্যা।
তৃতীয়ত, একজন ইতালীয় জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও ব্যবহার করা শুরু করে সেই সময়ের লেটেস্ট প্রযুক্তি দূরবীন। মনে করিয়ে দিচ্ছি সময়টা কিন্তু ১৬শো শতক। তিনি জ্যোতির্বিদদের মধ্যে প্রথম যে আসলে দুরবিন দিয়ে স্বর্গ দেখেছে। এবং তিনি দেখলেন যে স্বর্গ আসলে এতটা নিখুঁত নয়, টলেমী যা ভেবেছিল। উদাহরণ স্বরূপ, যদি আপনি সূর্যের দিকে তাকান, এর অনেক সানস্পটস আছে। এগুলি অনেকটাই সূর্যের মুখের উপর ব্রণের মতো। কেউ তা পছন্দ করেনি।

আপনি যদি বৃহস্পতির দিকে তাকান, আপনি দেখবেন এই গ্রহ একা নয়, এর ছোট চাঁদ আছে, প্রচুর চাঁদ একে প্রদক্ষিণ করে। সুতরাং এই সমস্ত কারণে, মানুষ চিন্তিত হতে শুরু করে টলেমীর মডেল সম্পর্কে। নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন যে কিভাবে নতুন প্রযুক্তি, নতুন প্রমাণ এবং যুক্তি আগের মহাবিশ্বের ধারণাকে পালটে দিতে থাকে।

১৭শো শতাব্দীর শেষদিকে, মহান ইংরেজ বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটন যুক্তি দেখাতে লাগলেন যে কেন্দ্রীভূত স্বচ্ছ গোলক দারা এই মহাবিশ্ব দাড়িয়ে নয় এটা আসলে একটি রহস্যময় শক্তি যে ব্রিস্তিত পুরো ইউনিভার্স জুড়ে যাকে বলা হয় গ্রাভীটি বাংলায় মাধ্যাকর্ষণ শক্তি এবং এটি সবকিছুকে একসাথে টানতে। 1700 এর মধ্যে, বেশিরভাগ জ্যোতির্বিদের কাছে টলেমীর মহাবিশ্বের মডেল বাদ পড়ে গেল। তখন তাঁরা একমত হতে লাগলো যে মহাবিশ্বের কোন সীমানা নাই, কোন স্বচ্ছ গোলক নাই সম্ভবত মহাবিশ্ব আকারে অসীম এবং এর বয়স অনন্ত এবং মাধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা একত্রিত।

খেয়াল করে দেখুন কীভাবে প্রমাণ শুরু করলো পুরনো গল্প পরিবর্তন করা। এটি আসলে, ইউনিভার্সের প্রথম মডেল যা ছিল বৈজ্ঞানিক। এটির মূল ভিত্তি ছিল প্রমাণ। এবং আরও একটি জিনিস লক্ষ্য করুন। বিজ্ঞানীরা দেখুন কিভাবে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় এক অপরের সাথে যোগাযোগ করে, তাদের তথ্য ভাগ করে, তাদের প্রমাণসমুহ শেয়ার করে একটি নতুন বিজ্ঞানভিত্তিক গল্প নির্মাণ করে। এই প্রক্রিয়াকে আমরা এই কোর্সে বলবো Collective Learning বাংলায় সমষ্টিগত শিক্ষা। এটা কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে খুব দারুণ একটা উধাহরন দেই, আমরা এতক্ষণ যে ইউনিভার্স সম্পর্কে আলোচনা করছিলাম এর নাম দেই "নিউটনের ইউনিভার্স।" এটি মহাবিশ্বের যে বর্ণনা দিয়েছে তাতে মহাবিশ্ব infinitely বড় infinitely পুরানো। এবং এই মডেল বেশ কাজে দিয়েছে প্রায় 200 বছর ধরে। বেশিরভাগ জ্যোতির্বিজ্ঞানী এটি গ্রহণ করেছিলেন কিন্তু ১৯ শতকে পর্যন্ত নতুন সমস্যা উদ্ভূত হতে শুরু করে নতুন তথ্য উপাত্ত প্রমাণ হাজির হতে থাকে নতুন প্রযুক্তির সাথে।   
 
এখন, আমি বর্ণনা করতে যাচ্ছি এই নতুন প্রমাণ এবং কীভাবে এটি ক্ষুণ্ণ করেছে টলেমীর ইউনিভার্স খুব সংক্ষেপে। আপনার কাজ হল আরও গভীরে গিয়ে প্রমাণ খুঁজে আনা। তো ১৯ শতকের জ্যোতির্বিদরা ঠিক করলো পুরো ইউনিভার্সকে একটি মানচিত্রে নিয়ে আসা। এখানে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উঠে আসে। প্রথমত, আপনি তাঁরার দূরত্ব কীভাবে মাপবেন? আপনি কি বলতে পারেন কোন তাঁরা কত দূরে? এবং দ্বিতীয়ত, তারা কীভাবে এগিয়ে চলেছে তা কি আপনি নির্ধারণ করতে পারেন?

এখন, শুরু করা যাক দূরত্ব সমস্যা নিয়ে একটু ভেবে দেখুনতো কীভাবে মাপবেন তাঁরা কত দূরে? এটি মোটেও সহজ কাজ নয়। তবে গ্রীকরা যারা খুবী ভাল ছিল যুক্তি-যুক্তভাবে মহাবিশ্ব সম্পর্কে চিন্তা করতে, তাঁরা ইতিমধ্যে খুঁজে বের করেছিল কিভাবে এটা করবেন.
এই পদ্ধতির নাম হচ্ছে প্যারাল্যাক্স
 
Let me try and explain. Now, আপনার আঙুলটি নিয়ে ঠিক আপনার নাকের সামনে ধরুন। স্থির করে ধরে রাখুন
এবং আপনার মাথা দোলান এবং লক্ষ্য করুন যে আঙুলের থেকে পিছনের background বেশি নড়ছে।
Okay?
এখন, আঙুলটি সরিয়ে এক হাত দূরে ধরুন, একি জিনিস আবার করুন এবার লক্ষ্য করবেন আঙ্গুলও নড়াচড়া করছে প্রায় background এর মতই। এভাবেই, গ্রীকরা বের করলো এরকম কিছুই মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে সত্য হতে পারে।
যদি একটি তারা আমাদের কাছাকাছি থাকে এটা কিছুটা আপনার আঙুলের মতোই এটাকে চলতে দেখতে পাবেন background থেকে। কতটুকু চলছে এটা বের করে তাঁরা কতটা দূরে আছে তা Calculate করা সম্ভব। ত্রিকোণমিতি! যে গণিত, সমস্ত জরিপকারী ব্যবহার করে। কিন্তু একটা সমস্যা হল গ্রিকদের কাছে এমন কোন প্রযুক্তি ছিল না যে সুনির্দিষ্ট করে তাঁরার গতিবিধি পরিমাপ করবে, এমনকি সব থেকে কাছের তাঁরারও না।
 
সুতরাং ১৯ শতকের দিকে যখন নতুন আরও ভালো দূরবীন তৈরি হওয়া শুরু হল তখন আমরা প্রথম দূরের প্যারাল্যাক্স পরিমাপ এবং প্রথম  কাছের তাঁরার দূরত্ব পরিমাপ করতে সক্ষম হলাম। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আরও আবিষ্কার করলো অন্যান্য উপায়ে তারার দূরত্ব পরিমাপের পদ্ধতি। আপনাদের আরও একটি উধাহরন দিচ্ছি এতে জড়িত একটি বিশেষ ধরণের তারা যার নাম সিফিড। সিফিড বেশ কয়েক রকমের হয়। এই যেমন পোল স্টার একটি সিফিড। একজন আমেরিকান জ্যোতির্বিদ হেনরিটা লিভিট সিফিড সম্পর্কে গবেষণা শুরু করলো। সে জানতে পারলো যেভাবে তাঁরা পরিবর্তিত হয় সেটা থেকে আপনি ঠিক বলতে পারবেন তাঁরাটি আসলে কতোটুক উজ্জ্বল।
এখন আপনি যদি যানের তাঁরাটি কতটুকু উজ্জ্বল তাহলে বুঝতে পারবেন সেটা কত দূরে কারণ আপনি বুঝতে পারবেন কত আলো মাঝে হারিয়ে গেছে। সুতরাং তাঁরার দূরত্ব পরিমাপের অনেকগুলি পদ্ধতির মধ্যে এটিও একটি পদ্ধতি।
এখন, জ্যোতির্বিদরা আরেকটা বিষয় মাপার উপায় বের করতে শুরু করলেন যে তারাগুলি আমাদের থেকে দূরে চলে যাচ্ছে নাকি আমাদের দিকে। প্রথমে মনে হতে পারে এটা অসম্ভব। কিন্তু techniques টা খুবী clever। এটা Doppler effect এর principle এর উপর ভিত্তি করে। Doppler effect কি? আমরা সবাই অ্যাম্বুল্যান্সকে সাইরেন বাজিয়ে যেতে দেখেছি। অ্যাম্বুল্যান্স দূরে চলে গেলে আওয়াজও কমে যায়। আমরা সবাই এটি দেখেছি। ওকে।

এখানে আসলে কি হচ্ছে, এটা যতই আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে এর শব্দের তরঙ্গ frequency ড্রপ করছে। এখন, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা খুঁজে বের করলেন আলো দিয়ে দূরবর্তী তারা বা ছায়াপথে একই জিনিস ঘটে।  frequency ড্রপ করে।
এর অর্থ এটি spectrum এর লাল প্রান্তে চলে গেছে। তাই জ্যোতির্বিদরা একে বলে "red-shifted" এখন আপনি যদি পান কোন দূরের ছায়াপথ "red-shifted" তার মানে এটি আমাদের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। আর যদি নীল হয় তাহলে আমদের কাছে আসছে।

1920 এর দশকে, একজন আমেরিকান জ্যোতির্বিদ, এডউইন হাবল লস এঞ্জেলেস এ মাউন্ট উইলসন টেলিস্কোপ ব্যবহার করে একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার করেন। তিনি যেটা করলেন আমরা এতক্ষণ যেসব তথ্য বর্ণনা করছিলাম সেসব ব্যাবহার করে পেলেন প্রথমত  প্রায় সব ছায়াপথই পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। খুবী অবাক করা বিষয়। এবং সে এর থেকেও বেশি অবাক করা বিষয় পেল যে যতদূরে তারা ততো বেশি দ্রুত পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। 
 
ওকে। এক মুহূর্তের জন্য এই বিষয়টা একটু চিন্তা করুন। এর অর্থ কি হতে পারে? ওয়েল প্রথমত দারায় যে নিউটনের মডেল অফ দা ইউনিভার্স আর কাজ করছে না। ইউনিভার্সের সময় এবং স্থান স্থির না।
বরঞ্চ এটি প্রসারিত হচ্ছে। এখন, বেশিরভাগ জ্যোতির্বিদদের জন্য, এটি ছিল একটি উল্লেখযোগ্য এবং অপ্রত্যাশিত conclusion
কারণ এটি যদি এখন প্রসারিত হয় তাহলে অতিতে কি ছিল? এটা অতীতে অবশ্যই ছোট ছিল এবং অনেক অতীতে নিশ্চয়ই অকল্পনীয় রকমের ছোট ছিল। সেই সময় বেলজিয়ামের জ্যোতির্বিদ লেমাইট্রে বলল "primordial atom" বাংলায় "আদিম পরমাণু" যা থেকে সব এসেছিল। এটি একটি বৈপ্লবিক ব্যাপার ছিল। আর জ্যোতির্বিদ্যায় তো এটা একটা বিশাল বিপ্লব। এর অর্থ দাঁড়াল এই মহাবিশ্ব, আপনি আমি সবার সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনের ইতিহাস আছে। তবে এরপর ৪০ ৫০ বছর সময় লেগে গেল হাবল  যা পেয়েছিল তা সম্পর্কে সমস্ত প্রমাণ খুঁজে বের করতে।
 
 
কোর্সের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এখানে
 
আমরা বিশ্বাস করি যে উচ্চমানের শিক্ষাগত ভিডিও সবার বিনামূল্যে পাওয়া উচিত।
Follow us in
Contact us: timekom.bd@gmail.com

Copyright Protected.
Time Kom is a Subsidiary of Indie Spirit Company.
Contact Indie Spirit
spiritofindie@gmail.com

#timekom​ #bighistory​ #originstories

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ