সৌরজগৎ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে Our Solar System & Earth

কিভাবে সৃষ্টি হল আমাদের সৌরজগৎ ও পৃথিবী? এই পর্বে আমরা জানবো চতুর্থ থ্রেশহোল্ড সৌরজগৎ ও পৃথিবী সৃষ্টি সম্পর্কে।

আপনার চারপাশে দেখুন এবং আপনি দেখতে পাবেন যে বিভিন্ন ধরনের উপকরণ একটু গণনা করার চেষ্টা করুন তো। দশটি? খুব সহজেই। একশো? খুব বেশি কঠিন হবে না। আপনি যদি খুবি carefully গণনা করেন তাহলে ১০০০ টা উপকরণও পেয়ে যাবেন। পেতে পারেন ১০,০০০ বা লাখও। এর কারণ ইউনিভার্সে ১০০ উপাদান আছে বলে যে আপনি খালি ১০০ উপাদান পাবেন টা কিন্তু নয়। এই উপাদান গুলো একে অন্যের সাথে মিশে লক্ষ লক্ষ উপকরণ তৈরি করতে পারে। এবং যা আগের উপাদান থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এই যেমন আমাদের বাসস্থান পৃথিবী, যা আমাদের জন্য সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

 

কিন্তু সৌরজগতে পৃথিবী অন্যান্য গ্রহ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে তা বর্ণনা করার আগে একটি ছোট্ট সমস্যা নিয়ে কথা বলা দরকার। মনে আছে গত ভিডিওতে আমরা জেনেছিলাম যে মহাবিশ্বে যত পরমাণু আছে তার মধ্যে নতুন তৈরি হওয়া পরমাণু মাত্র শতাংশ। তবুও, আমরা যদি আমাদের পৃথিবীর দিকে তাকাই, আমরা দেখতে পাব যে পৃথিবীর 90% অংশ আয়রন, অক্সিজেন, সিলিকন, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য উপাদান দিয়ে তৈরি যা কিনা তৈরি হয়েছে সুপারনোভা মৃত নক্ষত্রের মাধ্যমে। তাহলে এরা কিভাবে গ্রহের মতো এরকম ঘন বস্তু তৈরি করলো? উত্তরটি দেয়ার আগে আপনি একটু ভাবুন কিভাবে এটা ঘটতে পারে।


 

এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আমাদের অবশ্যই রসায়ন সম্পর্কে ভাবতে হবে। এবং রসায়ন ' বিভিন্ন উপাদান কীভাবে সংযুক্ত হয়।  কিভাবে পরমাণুগুলি সংযুক্ত হয়ে অণু গঠন করে। পরমাণু কিভাবে একে অন্নের সাথে সংযুক্ত হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে এদের ইলেকট্রনগুলি কিভাবে সাজানো আছে তার উপর। কিছু উপাদান যেমন হিলিয়াম খুবি খুবি স্থিতিশীল, তারা খুব কমই অন্যান্য পরমাণুর সাথে সংযোগ স্থাপন করে। আসলে তারা নিষ্ক্রিয় গ্যাস হিসাবে পরিচিত। এগুলি যেন অন্য সমস্ত পরমাণুগুলির সাথে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে খুবি অহংকারী। নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলি পর্যায় সারণির সর্ব ডানে অবস্থিত।

তো বেশিরভাগ পরমাণু অন্যান্য পরমাণুর সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পছন্দ করে। আমরা এদেরকে বলি রিয়াক্টিভ বা প্রতিক্রিয়াশীল। উদাহরণ স্বরূপ, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন সর্বদা অন্যান্য পরমাণুর সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সম্ভাবনা খুঁজে। আপনি কোন কিছু জ্বলতে দেখলে বা আগুনের শিখা দেখলে আসলে যা দেখছেন তা হল অক্সিজেন অন্যান্য পরমাণুর সাথে তীব্র ভাবে সংযোগ স্থাপন করছে। এটা আসলে খুবি পতিক্রিয়াশিল।  এখন, যখন পরমাণুগুলি একসাথে যোগদান করে, তখন আমরা তাদেরকে অণু বলি।

প্রতিটি অণু এর আছে নিজস্ব স্বতন্ত্র গুণাবলী, যা আগের উপাদানগুলির থেকে খুব আলাদা হতে পারে। উদাহরণ স্বরূপ, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন উভয় গ্যাস, কিন্তু যখন তারা একত্রিত হয়, তারা আমাদের খুবি পরিচিত তরল H2O অর্থাৎ পানি তৈরি করে।  এবং পানির গুণাবলী হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন উভয় থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। বিভিন্ন ধরণের অণুতেও বিভিন্ন ধরণের বন্ধন থাকে।

 


কিছু সংযোগ অত্যন্ত কঠোর হয় কিছু হয় খুব নমনীয়। কিছু এতোটাই শক্তিশালী হয় যে এদের ভাঙ্গা খুব কঠিন হয়ে যায় আবার কিছু অনেক সহজেই ভাঙ্গা যায়। সুতরাং অণুর সংযোগের উপর ভিত্তি করে অনেক ভিন্নতা পাওয়া যায়। এই যেমন কার্বন। কার্বন নিজের সাথে সংযুক্ত হয়ে হিরা গঠন করতে পারে। এখন একটি হীরাতে বন্ধন অত্যন্ত শক্তিশালী এবং অত্যন্ত অনমনীয়। তবে কার্বন পরমাণুগুলি নিজেদের সাথে লিংক হয়ে সম্পূর্ণ আলাদা উপাদান, গ্রাফাইট তৈরি করতে পারে। গ্রাফাইট হচ্ছে পেন্সিলের ভিতর যেটা থাকে যা দিয়ে আমরা লিখি সেটা। তো গ্রাফাইট হচ্ছে খুব নরম জিনিস।  


 

সুতরাং বিভিন্ন রকমের বন্ড বিভিন্ন রকমের পার্থক্য তৈরি করে দিতে পারে। এখন, এই বিভিন্ন ধরণের লিঙ্ক, বিভিন্ন ধরণের বন্ডের অর্থ আমাদের কাছে বিভিন্ন ধরণের উপকরণ রয়েছে। এগুলিই এই উপকরণগুলির বিশাল বৈচিত্র্য ব্যাখ্যা করে। তবে মনে রাখবেন হাইড্রোজেন বা হিলিয়াম ব্যতীত বেশিরভাগ উপাদান এই রাসায়নিক গুলি তৈরি করে এবং এটি একটি কারণ যে যখন আমরা সমৃদ্ধ রসায়ন সম্পর্কে কথা বলি, আমরা মূলত সেই ক্ষুদ্র দুই শতাংশ উপাদানের কথা বলছি।

তো সুপারনোভা এবং মরে যাওয়া তাঁরা থেকে নির্গত পরমাণুগুলি মহাকাশেই অণু গঠন শুরু করে। আমরা এটা কিভাবে জানি? ওয়েল spectroscopes ব্যাবহার করে আমরা বলতে পারি কোথায় কি উপাদান এবং রাসায়নিক আছে। আমরা জানি বাইরে পানি আছে, প্রচুর বরফ আছে, কার্বন - ডাই - অক্সাইড, অ্যামোনিয়া, এসিটিক এসিড, এবং প্রতিদিনের জীবনে খুব পরিচিত অণুগুলো। এছাড়াও আছে প্রচুর সিলিকেট। সিলিকেট ' সিলিকন এবং অক্সিজেন থেকে তৈরি অণু, এবং তারা পৃথিবীর ভূত্বকের বেশিরভাগ পাথর তৈরি করে।

এখন মহাকাশে এই অণুগুলো খুবি সিম্পল, তাদের সাধারণত ১০ থেকে ২০টি পরমাণু থাকে, সর্বোচ্চ ৬০। মহাশূন্যে এই অণুগুলি বিশাল পরিমাণে আকর্ষণীয় কিছু করতে পারে না, তবে দেখা যাচ্ছে যে সদ্য জন্মগ্রহণকারী তারকাদের চারপাশে আপনি এই অণুগুলি দিয়ে অনেক আকর্ষণীয় কিছু করতে পারেন। আসলে আপনি গ্রহ তৈরি করতে পারেন। এটি কীভাবে কাজ করে তা দেখার জন্য, আমরা যা করতে যাচ্ছি তা হচ্ছে আমরা সাড়ে বিলিয়ন বছর আগে ভ্রমণ করব এবং আমরা জুম করব। আমরা এখন পর্যন্ত এই কোর্সে মহাবিশ্বের দিকে নজর রেখেছি। এবার আমরা তাকাবো একটি এভারেজ গ্যালাক্সির দিকে যার নাম মিল্কিওয়ে। এবং সেই মিল্কিওয়েতে জুম করলে দেখতে পাবো ছোট্ট একটি সৌর জগত, আমাদের সৌর জগত। আমাদের সূর্য তৈরি হয়েছে অন্য অনেক তাঁরার মতই। মহাকর্ষের চাপে পদার্থের মেঘের পতন থেকে।


 

অন্য অনেকের মতো সেই পতন সম্ভবত ট্রিগার হয়েছিল একটি বিশাল সুপারনোভা বিস্ফোরণ দ্বারা, আমাদের মিল্কিওয়ে অঞ্চলের কোথাও, এবং সেই সুপারনোভা বিস্ফোরণও নতুন পদার্থের বীজযুক্ত মেঘ তৈরি করেছে। মেঘটি ধসে পড়ার সাথে সাথে এটি স্পিন করতে শুরু করে, যেন পিজ্জার ডো আমরা যেভাবে স্পিন করি। এবং পদার্থগুলো ঘুরতে ঘুরতে চ্যাপ্টা ডিস্কের মতো ফ্লাট হয়ে গেলো। এখন, এটি এমন কিছু যা সারা বিশ্বজুড়ে ঘটে থাকে,

 


এই কারণেই ইউনিভার্স পূর্ণ ফ্ল্যাট ডিস্কে। মিল্কিওয়ে থেকে শুরু করে আমাদের সৌরজগৎ। এমনকি শনি গ্রহের রিংও। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই ধরণের ডিস্ককে বলে প্রোটোপ্ল্যানেটরি ডিস্ক অথবা প্রোপ্লেড। এখন এই প্রোপ্লেড যা আমদের সৌর জগত তৈরি করেছে তা ধীরে ধীরে ভেঙে পড়তে শুরু করে। কারণ এর কেন্দ্র ধীরে ধীরে গরম হতে শুরু করে। উত্তাপ বাড়তে বাড়তে ফিউশন শুরু করে এবং আমাদের সূর্য জন্মগ্রহণ করে। ৯৯% শতাংশ উপাদান যা প্রোপ্লেড ছিল তা সূর্যে চলে গেলো। আসলে ৯৯.% বাকি সৌর জগতের জন্য রইল .%  আশ্চর্যজনকভাবে, এই ক্ষুদ্র অবশিষ্টাংশটিই সৌরজগতের বাকী সমস্ত অংশকেই গঠন করেছিল।

 

চলুন এবার শুরুতে তাকাই বাহিরের দিকের গ্যাস-বাহি গ্রহের দিকে। কিভাবে তারা তৈরি হয়েছে। তরুণ সূর্যের তীব্র উত্তাপ সৌরজগতের গ্যাসীয় পদার্থ দূরে সরিয়ে নিয়ে গেছে। বিশেষ করে অনেক হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম। এবং সমস্ত গ্যাসিও উপাদান সৌরজগতের দূরের দিকে জমায়েত হয়েছে এবং অবশেষে ঘনীভূত হয়ে গ্যাসিও জায়ান্ট গঠন করেছে। তারা ' বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুন। এবং তারা নিয়ে গেলো ৯৯%


 

 

 

 

 

 

সুতরাং, আমাদের হাতে যা আর থাকল তা ' আমাদের পৃথিবী সহ অভ্যন্তরীণ পাথুরে গ্রহগুলি গঠনের জন্য একটি ছোট্ট অবশিষ্টাংশের একটি ছোট্ট অবশিষ্টাংশ। বুঝতে পারছেন তো? প্রোপ্লেডে যা ছিল তার ৯৯.% নিয়ে গেলো সূর্য, বাকি .০১% শতাংশে যা আছে তার ৯৯% নিয়ে গেলো বাহিরের দিকের ৪টি গ্রহ এবং বাকি .% রইলো সূর্যের কাছাকাছি।  

এই অল্প উপাদানগুলো যা সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে তাদের গ্যাসের পরিমাণ খুবি কম। এদের বেশিরভাগই শক্ত জিনিস। এবং কিছু ধূলিকণা আছে যা ধীরে ধীরে ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক শক্তির কারণে এবং একে অন্নের সাথে সংঘর্ষ করে ছোট ছোট পাথর গঠন করে। অনেকটাই স্নোবলের মতো ধীরে ধীরে উল্কাপিণ্ডের মতো অবজেক্ট তৈরি হয়। এই প্রোক্রিয়ায় আরও পদার্থ এক হতে থাকে এবং দিন দিন এরা বড় হতে থাকে। গ্রাভিটেশনাল পুলের কারণে এরা নিজ নিজ কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে প্রায় ১০০ মিলিয়ন বছরে একত্রিত হয়ে তৈরি করে পাথুরে গ্রহ। 



এই
প্রোক্রিয়া কে বলে একক্রিয়েশন। এটা খুবি Violent একটা প্রক্রিয়া বিভিন্ন স্পেস মেটেরিয়াল একে তীব্রভাবে ধাক্কা খেয়ে ধীরে ধীরে কাজটি সম্পন্ন করে। আপনি যদি এই প্রক্রিয়ার কিছুটা ধারণা পেতে চান তাহলে একটি বাইনোকুলার নিয়ে রাতের বেলা চাদের দিকে তাকান। দেখবেন কতো গর্ত আঘাতের চিহ্ন আছে সেখানে। এগুলোই হচ্ছে একক্রিয়েশন প্রক্রিয়ার ভয়াবহতার প্রমাণ। আমাদের চাঁদও কিন্তু একি প্রক্রিয়ার তৈরি। যখন প্রায় মঙ্গল গ্রহের সমান একটি অবজেক্ট আমাদের তরুণ পৃথিবীর উপর আছড়ে পরে তখন পৃথিবীর কিছু অংশ ওই বস্তুর কিছু অংশ পৃথিবীর কক্ষপথে ছড়িয়ে পরে। এবং ধীরে ধীরে একক্রিয়েশন প্রক্রিয়ার একত্রিত হয়ে তৈরি করে চাঁদ। সো এভাবে ১০ থেকে ২০ মিলিয়ন বছরে আমাদের সোলার সিস্টেম পরিপূর্ণতা পায়। যার ভিতরের দিকের কক্ষপথে আছে পাথুরে গ্রহ এবং বাহিরের দিকের কক্ষপথে আছে গ্যাসীয় গ্রহ। এবং এদের মাঝে আছে প্রচুর ধ্বংসাবশেষ। যেমন উল্কা, গ্রহাণু এবং ধূমকেতু।  

আগে কেও জানতো না আমাদের মহাবিশ্বে আর কোন সৌর জগত আছে কিনা, হয়তো এটি একমাত্র সৌর জগত। কিন্তু গত ২০/২৫ বছরে জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত অসাধারণ গবেষণা হয়েছে। এর বেশিভাগই হয়েছে স্যাটেলাইট টেলিস্কোপের মাধ্যমে এই যেমন কেপলার টেলিস্কোপ। ফলে কি হয়েছে আমরা দেখতে পাচ্ছি অন্যান্য সৌর জগতকে। এদের মধ্যে অনেক পার্থক্যও আছে। কিন্তু একটা জিনিস আমরা এখন জানি যে সৌর জগত আসলে খুবি কমন একটি বিষয়। এবং আরেকটি আসা তৈরি করে যে বাইরে কোথাও হয়তো প্রাণের অস্থিত্ত আছে। এই ধরণের সৌরজগৎ কে থাকা গ্রহকে বলে Exoplanet ব্যাপারটি এতোটাই exciting যে নাসার ওয়েবসাইটে আলাদা করে সেকশন আছে যেখানে সকল exoplanet সম্পর্কে জানতে পারবেন এমনকি মোবাইলে আপস পাবেন। 

আসুন আমরা এই লেখাটি যে সমস্যাটি দিয়ে শুরু করেছিলাম সেখানে ফিরে যাই। কিভাবে সম্ভব গঠন করা এই নতুন বিরল উপাদান যা কিনা তৈরি করতে পারে সম্পূর্ণ নতুন কিছু? এবং আমি আশা করি এখন আমরা পেয়েছি একটি উত্তরের সূচনা।

প্রথমে আমরা দেখেছি রসায়ন বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান সংযুক্ত করে সহজ অণু গঠন করে। বিভিন্ন ধরণের সম্পূর্ণ নতুন উপকরণগুলি মহাকাশে ভেসে বেড়ায়। এবং দ্বিতীয়ত আমরা দেখেছি যে নতুন তৈরি হওয়া নক্ষত্রের পাশে তৈরি হওয়া সঠিক পরিবেশে যাকে আমরা বলি গোল্ডিলক পরিবেশ, সেখানে সেই অণুগুলো একে অন্নের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এবং তারা একত্রিত হয় রসায়নের মাধ্যমে, মাধ্যাকর্ষণের মাধ্যমে এবং বিদ্যুৎ দাড়া। যা গঠন করে ধূলিকণার মতো বস্তু, উল্কা, গ্রহাণু এবং শেষ পর্যন্ত গ্রহ এবং সৌরজগৎ।

এবং আমরা এই কোর্সে সৌরজগতের সৃষ্টিকে বিবেচনা করি চতুর্থ থ্রেশহোল্ড হিসাবে। এর কারণ গ্রহ বিশেষ করে আমাদের পৃথিবীর পাথুরে গ্রহ নক্ষত্রের থেকে অনেক জটিল। প্রথমত পাথুরে গ্রহ তাদের অভ্যন্তরীণ গঠনের কারণে অনেক জটিল তাঁরার থেকে এছাড়া রাসায়নিক ভাবেও অনেক জটিল। এরা উপকরণের অনেক বেশি বৈচিত্র্য ধারণ করে।

আমি আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন আমাদের সরল মহাবিশ্ব কিভাবে বিভিন্ন থ্রেশহোল্ড পার করে জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। আগামী পর্বে আমরা জানবো পৃথিবীর শুরুর গল্প। সাবস্ক্রাইব করে সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

 

আমরা বিশ্বাস করি যে উচ্চমানের শিক্ষাগত ভিডিও সবার বিনামূল্যে পাওয়া উচিত। 

Follow us in Facebook: https://www.facebook.com/timekom.fb ​​

Instagram: https://www.instagram.com/timekom/​​ 

Website: http://www.timekom.com/​​ 

Contact us: timekom.bd@gmail.com 

Copyright Protected. 

Time Kom is a Subsidiary of Indie Spirit Company. 

Contact Indie Spiritspiritofindie@gmail.com

#timekom #solarsystem #earthcreation 

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ