পৃথিবী গঠন এবং প্লেট টেকটোনিক্স Earth Formation and Plate Tectonics l বড় ইতিহাস

 

মনে করুন আপনি একটি টাইম মেশিন পেয়েছেন এবং আপনি সাড়ে চার বিলিয়ন বছর পিছনে ভ্রমণ করেছেন। এবং গিয়ে যা করছেন তা হল তরুণ পৃথিবীতে পায়চারী করছেন। ব্যাপারটি আসলে কেমন হবে? আপনি কতোটুকু উপভোগ করবেন? ওয়েল আমি মনে করি আপনি একদমই উপভোগ করবেন না। প্রথমত আপনি হাঁটবেন গলিত লাভার উপর। নট নাইস। দ্বিতীয়ত, আপনি শ্বাস নিতে পারবেন না কারণ সেখানে কোন অক্সিজেন নাই। আপনার শ্বাস বন্ধ হয়ে যাবে। এবং তৃতীয়ত, আপনাকে ডোজ করতে হবে তরুণ পৃথিবীতে আছড়ে পরা গ্রহাণু, উল্কা থেকে। এবং তারা সংখ্যায় প্রচুর। এবং চতুর্থত আপনি উচ্চ মাত্রার বিকিরণের কারণে বমি করতে থাকবেন, এবং যদি সেখানে বেশিক্ষণ থাকেন আপনার চুল পড়া শুরু হয়ে যাবে। আমি চাই না আপনি সেখানে বেশিক্ষণ থাকেন। তো স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে কেন আমাদের তরুণ পৃথিবী এরকম ছিল?  

প্রথমেই বলে নিচ্ছি এই লেখায় অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলা হবে যা আমাদের আগের আর্টিকেল সৌরজগৎ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছেতে বিস্তারিত আলাপ করা হয়েছে। সেই আর্টিকেল না পড়ে থাকলে, সেটা আগে পড়ে আসতে পারেন। 

https://www.timekom.com/2021/10/our-solar-system-earth.html

তরুণ পৃথিবীর মুল বৈশিষ্ট্যই ছিল যে সে অত্যন্ত গরম। আপনি ইতিমধ্যে কিছু ধারণা পেয়েছেন কেন এতো গরম ছিল। আপনাকে প্রধান তিনটি কারণ সম্পর্কে বলছি

প্রথমত, আমাদের আগের লেখা থেকে আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে যে আমাদের সৌর জগত সৃষ্টির আগে সুপারনোভা বিস্ফোরণ হয়েছিল? এটি বিপুল পরিমাণে তৈরি করেছে তেজস্ক্রিয় পদার্থ এবং যে তেজস্ক্রিয়তা প্রচুর তাপ উৎপন্ন করেছে। আজ, এটা অনেক বিলীন হয়ে গেছে। তাই আজকের পৃথিবী তেমন কিছু নয়, সাড়ে চার বিলিয়ন বছর আগে যেমন তেজস্ক্রিয় ছিল।

দ্বিতীয়ত আপনার মনে আছে এক-ক্রিয়েশন প্রক্রিয়ার কথা? প্রচণ্ড ভয়ংকর, মহাকাশের বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষে একে অন্নের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে। উল্কা, গ্রহাণুর প্রতিটি সংঘর্ষ বিপুল পরিমাণ তাপ সৃষ্টি করেছে। 

এবং তৃতীয় সমস্যা- তৃতীয় সমস্যাটি সূক্ষ্ম কারণ এটি চাপ। মনে আছে কি সেই মেঘের কথা যা থেকে শুরুতে নক্ষত্র গঠিত হয়েছিল? ওয়েল, মেঘের ঘনত্ব বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার কি মনে আছে চাপ বেড়েছিল এবং তারা আরও গরম হয়েছিলো? এই একই জিনিস ঘটে তরুণ পৃথিবীর সাথে। এটি বৃদ্ধির সাথে সাথে এটি আরও বড় হয়েছে, চাপ তৈরি হয়, এবং তাপ তৈরি হয় বিশেষ করে কেন্দ্রে। তাই শুরুতে পৃথিবী এত গরম ছিল। আসলে, আদি পৃথিবী এত গরম হয়েছিল যে গলে গেল, এবং এটি খুবি গুরুত্বপূর্ণ।

কারণ এটা যদি গলে না যেত, আজকের পৃথিবী খুব ভিন্ন হত। কেন এটি এত গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং কি ঘটেছে একটি ধারনা পেতে, আসুন এক ধরণের অযৌক্তিক পরীক্ষা কল্পনা করি। ওকে, ধরুন আপনি একটি সস প্যানে কিছু জিনিস রাখতে যাচ্ছেন। কিছু কয়েন দিলেন, কিছু চাল দিলেন, এরপর দিলেন কিছু প্লাস্টিক। কিছু কাদামাটিও এড করা যাক। কিছু বরফও দিলেন। এরপর আপনার মন মতো আরও দুই একটি জিনিস দিলেন। এবার এদেরকে গরম করা যাক, কয়েক হাজার ডিগ্রি গরম। নাড়বেন না, শুধু সিদ্ধ হতে দিন। এটা মোটেও কোন খাদ্য হবে না, অখাদ্যই হবে।

কিন্তু এখান থেকে কিছু একটা শিখতে পারি। এবং দেখবেন যে পুরো জিনিসটাই গলে যাচ্ছে। ভারী জিনিস যেমন কয়েন, নিচে ডুবে যাচ্ছে। হালকা জিনিস উপরে উঠে যাচ্ছে, এবং কিছু জিনিস বাষ্পীভূত হয়ে যাচ্ছে এখন এইরকম কিছু প্রথম দিকের পৃথিবীতে ঘটেছে বলে মনে করা হয়। এটি গলে গিয়েছিল, এবং যেহেতু গলে গিয়েছিল, কয়েকটি স্তর তৈরি হয়ে আজকের এই গঠন তৈরি হয়েছে।

আসুন চারটি প্রধান স্তর দেখি। প্রথমটি কেন্দ্রে। এটাই মূল। এখানে সব ধাতব বস্তু। নিকেল, লোহা… বিশেষ করে লোহা পৃথিবীর কেন্দ্রে ডুবে গেছে। আর পৃথিবীর কেন্দ্র ধাতব বস্তু দিয়ে পরিপূর্ণ হওয়া টাও খুবি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি পৃথিবী দিয়েছে এর magnetic field বাংলায় চৌম্বক ক্ষেত্র, এবং এই magnetic field সূর্যের কিছু রশ্মিকে বিচ্যুত করে, যা কিনা ক্ষতিকর আমাদের মত জীবন্ত প্রাণীদের কাছে। তো এটি হচ্ছে প্রথম স্তর, কেন্দ্র।

দ্বিতীয় স্তরে আছে হালকা জিনিস হালকা পাথর কেন্দ্রের বাহিরে ভাসমান থেকে আরেকটি স্তর গঠন ওরে, যাকে বলে ম্যান্টল। এটাকে বলতে পারেন অনেক টা পাঁথরের গরম কাদা। এই পাথরগুলি এতই গরম যে আধা-গলিত থাকে এবং ম্যান্টলের ভিতরে convection currents এ ভেসে বেড়ায়। তারপর সবার উপরের স্তর হচ্ছে ক্রাস্ট, বাংলায় ভূত্বক। খুব হালকা পাথর যেমন বেসাল্ট এবং গ্রানাইট শীর্ষে পৌঁছেছে, তারা ঠাণ্ডা হয়ে, এই পাতলা স্তর, ভূত্বক গঠন করে। এবং এখানেই আমাদের বসবাস। ম্যান্টলে তৈরি হওয়া convection currents এই ভূত্বক কে নিচ থেকে ধাক্কা দেয়। এই ভূত্বক কে ভাবতে পারেন অনেকটা ডিমের খোসার মতো বা গরম চায়ে পরা সর।

এবং অবশেষে, চতুর্থ স্তর, বায়ুমণ্ডল। কিছু গ্যাসযুক্ত জিনিস উপরের দিকে উঠে যায়, এবং বাষ্পীভূত হয়। খুব হালকা গ্যাস যেমন হাইড্রোজেন মহাকাশে ছড়িয়ে পড়ে, কিন্তু অন্যান্য অনেক গ্যাস পৃথিবীর চারপাশে আটকে থাকে মাধ্যাকর্ষণ টানে এবং এভাবেই পৃথিবী আজকের কাঠামোটি অর্জন করেছে। এই সব ঘটেছে আমাদের সৌরজগতের সৃষ্টির প্রায় দশ মিলিয়ন বছর পর।


চলুন আবার টাইম মেশিনে চড়ে বসি, এবার ফাস্ট মোশনে দেখবো কি হচ্ছিলো ভূত্বক হওয়ার পরে। এবং দেখতে পারছেন খুব অদ্ভুত বিষয় ঘটছে! ভূত্বক খুব দ্রুত আকার পরিবর্তন করছে, কাঁপছে, monster এর ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটা আমাদের কাছে অদ্ভুত লাগছে কারণ আমরা এটা অবজারব করার জন্য এতো বছর বেঁচে থাকি না। কিন্তু আমাদের পৃথিবীর প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে।

প্রকৃতপক্ষে, কিছু বিশেষজ্ঞ 16 শতকের প্রথম দিকে এটি লক্ষ্য করতে শুরু করেছিলেন যখন তারা পৃথিবীর মানচিত্রগুলি অধ্যয়ন করছিলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ অদ্ভুত জিনিস লক্ষ্য করেছে এই যেমন পশ্চিম আফ্রিকা খুব সুন্দর করে ব্রাজিলের সাথে ফিট হয়ে যাচ্ছিল। আপনি এখনও মডার্ন ম্যাপ বের একি জিনিস দেখতে পারবেন।

বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে এক জার্মান আবহাওয়াবিদ অনেক প্রমাণ পেলেন যা ইঙ্গিত করে মহাদেশগুলি এক সময় সংযুক্ত ছিল। উধাহরণ স্বরূপ, তিনি পশ্চিম আফ্রিকা এবং ব্রাজিলে খুব একি রকমের ভূতাত্ত্বিক স্তর খুঁজে পেলেন। এবং দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ চলাকালীন তিনি একটি বই লিখেছিলেন যুক্তি দিয়ে যে একসময় পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশ একত্রিত হয়ে সুপার-মহাদেশ ছিল। এবং গ্রীক দেবীর নামে সেই সুপার-মহাদেশের নাম দিলেন প্যাঞ্জিয়া।

তো অন্যান্য ভূতাত্ত্বিকরা এই ধারণাটি নিয়ে কি ভেবেছিলেন? তারা মুগ্ধ হয়নি। এখানেই সমস্যা। ওয়েগনার প্রমাণের স্তূপ নিয়ে এসেছিলেন দেখাতে যে মহাদেশগুলি একসময় সংযুক্ত ছিল বলে মনে হয়। কিন্তু তিনি যেটা পারেননি সেটা হল ব্যাখ্যা করতে, কিভাবে মহাদেশগুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় আসলো। যখন তারা প্রশ্ন করলো, "ঠিক আছে আলফ্রেড, আপনি কীভাবে পৃথিবীর চারপাশে পুরো মহাদেশ টানবেন? তিনি তা ব্যাখ্যা করতে পারেননি। এবং এর ফলস্বরূপ, তার এই great idea প্রায় ৪০ বছর ধরে উপেক্ষা করা হয়েছিল।

আমরা ইতিমধ্যে জ্যোতির্বিদ্যায় দেখেছি যখনই নতুন প্রযুক্তি আসে তখনই নতুন প্রমাণ আমাদের বিজ্ঞানের ধারণাকে বদলে দেয়, এবং এরকমই কিছু ঘটেছে ভূতত্ত্বে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, সাবমেরিন ট্র্যাক করার জন্য সোনার প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছিল। এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে, কিছু ভূতাত্ত্বিক সমুদ্রের তল ম্যাপ করার চেষ্টা করার জন্য সেই প্রযুক্তিটি ব্যবহার করেছিলেন। এবং যখন তারা এটি করতে শুরু করে, তারা এমন কিছু খুঁজে পেয়েছে যা সত্যিই তাদের অবাক করেছে। পৃথিবীর অনেক সমুদ্রের মধ্যে তারা বিশাল আগ্নেয়গিরির সাড়ি খুঁজে পেয়েছিল। এবং দেখল মেন্টেল থেকে লাভা বেড়িয়ে আসছে। উপরে উঠছে, পাহাড় তৈরি করছে, এবং এটি সমুদ্রের পুরানো ভূত্বককে ঠেলে আলাদা করে দিচ্ছে।

উদাহরণস্বরূপ, আটলান্টিক মহাসাগরের কেন্দ্রে, এই পর্বতগুলির একটি বিশাল সাড়ি আছে। এবং তারা কি করছে, তারা চাপ দিচ্ছে এবং আটলান্টিক আলাদা হচ্ছে। তাই আটলান্টিক আসলে দিন দিন প্রশস্ত হচ্ছে, এবং এর গতি আপনার নখ বড় হওয়ার গতির সমান। এখন, কিছু ভূতাত্ত্বিক ভেবেছিলেন "ওকে, এর মানে কি এই যে সমগ্র পৃথিবী একটি ফোলানো বেলুনের মতো বড় থেকে বড় হচ্ছে?" কিন্তু তারা শীঘ্রই বুঝতে পেরেছিল যে পৃথিবীর অন্য কোথাও, ভূত্বকটি ম্যান্টলের মধ্যে ফিরে যাচ্ছে, যেটা আটলান্টিকে যা ঘটছিল তার সাথে ভারসাম্যপূর্ণ।

 


এটা কিভাবে কাজ করে ব্যাখ্যা করা যাক। এটি বোঝার জন্য, আপনাকে দুটি মৌলিক ধরণের ক্রাস্টের কথা ভাবতে হবে। continental crust বাংলায় মহাদেশীয় ভূত্বক, এটা হচ্ছে স্থল যেখানে আমরা হাঁটছি বসবাস করছি। এবং তারপরে আছে oceanic crust বাংলায় সামুদ্রিক ভূত্বক, নাম শুনেই বুঝতে পারছেন… এটি হচ্ছে সমুদ্রের নীচের জমি।

সাধারণভাবে, মহাদেশীয় ভূত্বক হালকা হয়। এটি গ্রানাইট দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। মহাসাগরীয় ভূত্বক ভারী হয়ে থাকে, বেসাল্ট দিয়ে তৈরি। ওকে? তো ভেবে দেখুনতো এই দুই ধরণের ভূত্বকের সংঘর্ষে কি হতে পারে? যা হবে তাহলো ভারি সামুদ্রিক ভূত্বকটি মহাদেশীয় ভূত্বকের নীচে ডুবে যাবে। চিন্তা করুন, এটি মহাদেশীয় ভূত্বকের সাথে পিষে যাচ্ছে, বিশাল ঘর্ষণ তৈরি করছে



এবং প্রচুর তাপ উৎপন্ন হচ্ছে, ফলে মহাদেশীয় ভূত্বকের কিছু অংশ গলে যাচ্ছে এবং উপরের দিকে পুরো পর্বতমালা তৈরি হচ্ছে। এভাবেই এন্ডিস পর্বত মালা তৈরি হয়েছিল। এই প্রক্রিয়ার বাইরেও পাহাড় তৈরি হতে পারে এই যখন, continental crust একে অন্নের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। কিন্তু এবার যেহেতু দুই পক্ষরই প্রায় একই ঘনত্ব, তারা একে অপরের নিচে ডুব দেয় না, কিন্তু তারা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে বিশাল পর্বতমালা গঠন করে। আর এভাবেই মূলত হিমালয় তৈরি হয়েছে প্রায় 50 মিলিয়ন বছর আগে যখন ভারত বিধ্বস্ত হয়, এশিয়ার মূল ভূখণ্ডে।


 

আরেক ধরনের ঘটনাও ঘটে ভূত্বকের মধ্যে। কখনও কখনও, আপনি ভূত্বকের দুটি অংশ পান যা একে অপরের বিপরীত দিকে চলে যাচ্ছে। এখানে হয় যে, ঘর্ষণ তাদের ধরে রাখে, কিন্তু চাপ তৈরি হয় এবং তারপর হঠাৎ করেই পিছলে যায়।

ক্যালিফোর্নিয়ার সান আন্দ্রেয়াস ফল্ট বরাবর এটিই ঘটেছে। এই পিষলে যাওয়াই সেখানে ভূমিকম্প সৃষ্টি করে।


 

তো প্লেট টেকটোনিক্সের আধুনিক তত্ত্বের কিছু বেসিক ধারণা পেলেন। এবং প্লেট টেকটোনিক্সের তত্ত্ব হল আধুনিক ভূতত্ত্ব এবং পৃথিবী সংক্রান্ত বিজ্ঞানের মৌলিক ধারণা, ঠিক যেমন বিগ ব্যাং কসমোলজি আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যার মৌলিক ধারণা। এটি বিশাল পরিমাণ ব্যাখ্যা করে, পৃথিবী কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে,

ঠিক যেমন বিগ ব্যাং কসমোলজি মহাবিশ্ব কিভাবে কাজ করে তা ব্যাখ্যা করে।

উদাহরণস্বরূপ, এটি ব্যাখ্যা করে, কেন প্রশান্ত মহাসাগরের চারপাশে আপনি আগ্নেয়গিরির বলয় পান এবং পান ভূমিকম্প। এটি ব্যাখ্যা করে যে কেন পৃথিবী অনেকগুলো প্লেটে বিভক্ত হয়েছে, ভাঙা ডিমের খোসার মতো, এবং কেন এটি সেই প্লেটের প্রান্তের চারপাশে যে আপনি হিংসাত্মক কার্যকলাপ পান যেমন আগ্নেয়গিরি এবং ভূমিকম্প।

এটি ব্যাখ্যা করে কিভাবে পাহাড় তৈরি হয়। এটি আমাদের পৃথিবীর সমস্ত মৌলিক বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করে, এবং মহাদেশগুলি কীভাবে নড়ে। এটা ব্যাখ্যা করে যা Wegener ব্যাখ্যা করতে পারেনি। তাই প্লেট টেকটোনিক্সের theory এখন আধুনিক পৃথিবী বিজ্ঞানের most fundamental idea।

আজ এই পর্যন্তই। লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করবেন এবং আমাদের YouTube এ সাবস্ক্রাইব করে সাথেই থাকবেন।






মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ